রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শ্রীনগরে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও শিশু দিবস পালিত শ্রীনগরে জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে যুবলীগের আলোচনা সভা ও র‍্যালি শ্রীনগর পাটাভোগে তৃণমূল আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে আলোচনা সভা  শ্রীনগরে রোকেয়া দিবসে সম্মাননা পেলেন জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান ফিরুজা বেগম শ্রীনগর ষোলঘরে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ও সচেতনা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উঠান বৈঠক এডাব মুন্সীগঞ্জ জেলার মানববন্ধন মুন্সীগঞ্জ- ৩ আসনে মনোনয়ন ফরম কিনলেন হাজী মুহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব মুন্সীগঞ্জ -১আসনের মনোনয়ন পত্র গ্রহণ করলেন উপজেলা আঃলীগের সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন শ্রীনগর হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও আনন্দ শোভাযাত্রা ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত-২ আহত-৮

মুন্সীগঞ্জের চরকেওয়ারে বন্দুকসহ ২ জন আটক

মোঃ তুষার আহাম্মেদ / ১৪৮ বার
আপডেট সময় সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩, ৯:১৫ অপরাহ্ন

তুষার আহাম্মেদ – মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ারে হত্যার তদন্তের স্বাক্ষীর খোঁজে গেলে বন্দুকসহ ২ জনকে আটক করার খবর পাওয়া গেছে। সোমবার (১৩ই ফ্রেবুয়ারী) সন্ধায় মুন্সীগঞ্জ সদর থানার দক্ষিন চরমুশুরার ঢালীগোচর গ্রামে ঢালীবাড়ীর আক্তার ঢালীঘরে হত্যা মামলার সাক্ষীর খোজে যায় সিআইডির একটি টিম। জেলা সিআইডি গেলে সাক্ষী না পেয়ে সামসুল হক ঢালীর পুত্র আক্তার ঢালী (৪৮) ও তার পুত্র ইয়ামিন ঢালী (২২) কে একটি বিদেশী বন্দুকসহ আটক করে। বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেছেন মুন্সীগঞ্জ সিআইডি অফিসে নিয়ে আসেন এস আই মহিবুল।
এলাকায় অশান্ত পরিবেশ বিরাজ হলে সিআইডি অফিসার তাৎক্ষনিক ভাবে মেম্বারের সহায়তা নিয়ে এলাকা শান্ত করার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়। মুলত: হত্যার ঘটনায় একটি মেয়ে হলো জুয়েল ফকির হত্যার অন্যতম সাক্ষি। সেই মেয়েটি এলাকার একটি পক্ষকে আড়াল করে লুকোচুরি করছে। মুন্সীগঞ্জ সিআইডি পুলিশ কে কেউ খবর দিলে সিআইডি ঐ মেয়ে সাক্ষির খোজে গেলে আজও পলাতক থাকে। এই মেয়ে সাক্ষির খোঁজ করতে করতে সাক্ষি না পেয়ে বিদেশী বন্দুক পেয়ে যায় সিআইডি অফিসার।

প্রত্যক্ষদর্শীদের কয়েকটি সূত্র থেকে জানা যায়, গত বছর জুয়েল ফকির হত্যার বিষয় সাক্ষির খোঁজে গেলে সাক্ষিকে না পেয়ে আক্তার ঢালীর ঘরে একটি বন্দুক পেয়েছেন। সেই বন্দুকটিসহ পিতা পুত্রকে আটক করে সিআইডি অফিসে নিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন এই বন্দুক জুয়েল ফকির হত্যার পূর্বে এই এলাকায় ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বন্দুকের মালিক এলাকার ত্রাস হিসেবে পরিচিত একটি সংঘবন্ধ চক্রের। যাহাতে নাম জানা যায় কাসেম মিঝির পুত্র আক্তার মিঝি (৫০), জব্বার মাদবরের পুত্র শাহিন (৪৮), রমজান ফকিরের পুত্র হারুন ফকির (৫০), রমিজ উদ্দিরের পুত্র আঃ গফুর (৫৫)। এদের নিয়ন্ত্রনেই এলাকায় অস্ত্র ও বোমা, ককটেটেলের আতংক দেখিয়ে রাখে এই চক্রটি।

বন্দুক আটকের পরে এলাকার মেম্বার মন্টু, হারুন, মাসুদ, রিমন, সেন্টু দেওয়ানসহ শতাধিক গ্রাম শালিশের উপস্থিততে পিতা-পুত্র বন্দুক সহ আটকের বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে আসে।
এই বিষয় কথা বলার চেষ্টা করা হয় সিআইডি অফিসার এস আই মহিবুলের সাথে। আটকের বিষয় সত্যতা স্বীকার করেন তিনি। বন্দুকটি দেশিয় লেইদে তৈরি, চরাঞ্চলের বিভিন্ন ইউনিয়নে এ বন্দুকটি ভারা যেত বলে জানা গেছে।
তবে পরে প্রেস ব্রিফিং এর মাধ্যমে সব বিস্তারিত জানাযাবে, এখন মিটিং চলছে। একাধিক বার ফোন দিলেও পরে কথা হবে বলে সংবাদকর্মিদের তিনি জানান ।
১৪.২.২৩


আরো খবর...
Theme Created By ThemesDealer.Com